পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আজহারীকে ছেড়ে দিলো ইমিগ্রেশন পুলিশ

ছবি
 অবশেষে ইমিগ্রেশন ভোগান্তি শেষে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করেছেন জনপ্রিয় ইসলামী বক্তা মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী।

চোখের কী হবে জানেন না, মাথার খুলিতে এত গুলি নিয়ে ঘুমাতে কষ্ট হয়।

ছবি
  আর্থিক কারণে অষ্টম শ্রেণির পর আর পড়াশোনার সুযোগ হয়নি অনিক হাওলাদারের (২০)। অন্য ভাইদের সঙ্গে তাঁকে কাজে নামতে হয়। অনিকের এমন বন্ধু আছেন, যাঁরা পড়াশোনা করছেন। তাঁরা গত জুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলনে তাঁকে অংশ নিতে বলেন। বন্ধুদের ডাকে সাড়া দিয়ে গত ১৮ জুলাই আন্দোলনে যোগ দেন অনিক। সেদিনই তিনি পুলিশের গুলিতে আহত হন। অনিক বলেন, তাঁর চোখ-মুখ-মাথায় গুলি লাগে। দুটি চোখই মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তিনি একটি চোখে আবছা দেখতে পান। অপর চোখটি আর ভালো হবে কি না, জানেন না। তা ছাড়া তাঁর মাথায় খুব যন্ত্রণা হয়। এই যন্ত্রণা নিয়ে ঘুমাতে খুব কষ্ট হয়। অনিকের বাড়ি মাদারীপুর সদরে। বাবা নুরুল ইসলাম। ষাটোর্ধ্ব এই ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাঁর চার ছেলে ও তিন মেয়ে। চার ছেলের মধ্যে অনিক তৃতীয়। মেয়েরা শ্বশুরবাড়িতে থাকেন। ছেলেদের নিয়ে একসঙ্গে থাকেন নুরুল। তিনি পেশায় রিকশাচালক। তবে বয়সের কারণে এখন আগের মতো রিকশা চালাতে পারেন না। ছেলেরাই সংসার চালান। তবে ছেলেদের সবার নিয়মিত আয় নেই। তাঁরা রাজমিস্ত্রি, মালামাল সরবরাহে সহায়তাকারীর কাজ করেন। কয়েক বছর আগে অনিক একটি আইসক্রিম কোম্পানিতে যুক্ত হন। তিনি দোকানে দোকানে আইস...